ভাইরাল

আজকের দিনের সবথেকে সেরা পাঁচটি চুটকি

দিনের সবথেকে সেরা ৫ টি জোকস! নিজে পড়ুন নিজেও হাসুন এবং অপরকে ও হাসান। হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে হয়ে যান চুটকি-চ্যাম্প।

funny

Viral Jokes: দিনের ক্লান্তি কাটিয়ে ফেলুন মনখুলে হেসে।

সারা দিনের কাজের মাঝে একটু হাসি অনার্জির পরিমাণ অনেকটা বাড়িয়ে দিতে পারে। আর হাসলে তো শুধু মন ভালো হয় না, চিকিৎসকরা বলেন, হাসলে ভালো থাকে শরীরও। কিন্তু হাসের সন্ধান পাবেন কোথায়? সেই কাজেই আপনাকে সাহায্য করছি আমরা। রইল দিনের সেরা পাঁচ জোকস। পড়ে নিলে ভালো থাকবে মন।

প্রথম:-এক অফিসের সব কর্মী সঠিক সময়ে পৌঁছে যান অফিসে।অফিসের বসকে তাঁর এক বন্ধু বললেন, ‘তোমার কর্মচারীদের কী এমন ভয় দেখিয়েছো যে সবাই এমন নিয়ম মেনে অফিস আসে?’বস হাসতে হাসতে বললেন, ‘ভয় কিছুই নয়। শুধু আমার অফিসে একটা চেয়ার কম। তাই যিনি শেষে আসেন, তাঁকে সারা দিন দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

দ্বিতীয়:-প্রথম বন্ধু: আমার বাবা দৌড়ে বিরাট চ্যাম্পিয়ন। একাই টেনিস খেলে। একবার এদিক থেকে বল মারে। বল ওদিক পৌঁছোনোর আগে নিজেই উলটো দিকে পৌঁছে যায়।দ্বিতীয় বন্ধু: আমার বাবা আরও বড় দৌড়বীর। বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার পরে, গুলি লক্ষ্যে পৌঁছোনোর আগেই পৌঁছে যায়।তৃতীয় বন্ধু: আর আমার বাবা সরকারি চাকরি করতেন। তিনি সবচেয়ে বড় দৌড়বীর। অফিস ছুটি হত ৫টায়, তিনি তিনটার সময়ই বাড়ি চলে আসতেন।

তৃতীয়:-ক্লাস ওয়ানের ঘরে এসে অদ্ভুত প্রশ্ন করলেন শিক্ষক। শিক্ষক: বল তো, সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?পলাশ: হাতি স্যার!শিক্ষক: কেন?পলাশ:  দেখেন না স্যার, খুশিতে সব সময় তার দাত বের করে রাখে।

চতুর্থ:-শিক্ষক: বান্টি, বলো তো হাসার ইংরেজি প্রতিশব্দটি কী?বান্টি: লাফ।শিক্ষক: তাহলে হাসাহাসির ইংরেজি কি হবে?বান্টি: লাফালাফি স্যার!
পঞ্চম:-ইতিহাস ক্লাশে স্যার অরুণাভকে জিজ্ঞাসা করালেন, ‘বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?’অরুণাভ: স্যার, এটা তো বইয়ে নেই! স্যার: কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫! অরুণাভ: ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!

Shares: