IPLখেলা

RR vs GT DREAM 11 PREVIEW:   রাজস্থানের বিরুদ্ধে টাইটান্সের ভরসা গিল. …..

Edit by……newpost.in

Edit by……newpost.in

Edit by……newpost.in

ধারাবাহিকতা কাকে বলে! যেটা এ মরসুমে রাজস্থান রয়্যালস করে দেখিয়েছে। সঙ্গে যোগ করা ভালো, এখনও অবধি। এ বারের আইপিএলে একমাত্র অপরাজিত দল রাজস্থান রয়্যালস। চার ম্যাচ খেলে চারটিতেই জয়। হোম হোক বা অ্যাওয়ে, কেউ না কেউ ম্যাচ বের করে নিয়েছেন। আজ ঘরের মাঠে অপরাজিত রাজস্থান রয়্যালসের প্রতিপক্ষ গুজরাট টাইটান্স। শুভমন গিলের নেতৃত্বাধীন টাইটান্সের শুরুটা দুর্দান্ত হলেও ধারাবাহিকতার খোঁজ চলছেই।

#newpost.in

#newpost.in

Dream 11PREVIEW

তলেও প্রথম তিন ম্যাচে তাদের অস্বস্তি ছিল দুই ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল ও জস বাটলার। একটা অস্বস্তি মিটেছে। গত ম্যাচে ঘরের মাঠে আরসিবির বিরুদ্ধে অপরাজিত সেঞ্চুরি জসের ব্যাটে। বাটলারের মতো ব্যাটার ফর্মে ফিরলে কী হতে পারে, টের পেয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু।

রাজস্থান শিবিরে অস্বস্তি শুধুই যশস্বী জয়সওয়ালের ফর্ম। জাতীয় দলের জার্সিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে অবিশ্বাস্য ফর্মে ছিলেন। ফরম্যাট বদলাতেই ফর্মও বদলেছে। যশস্বীও ফর্মে ফিরলে রাজস্থান বাড়তি আত্মবিশ্বাস পাবে।

গুজরাট টাইটান্স শিবিরে সবই ঠিক আছে, আবার কিছুই যেন ঠিক নেই। মূল সমস্যা কম্বিনেশন নিয়েই। ডেভিড মিলারের চোট আরও অস্বস্তিতে ফেলেছে শুভমনদের। গত ম্যাচে চোটের কারণে খেলানো হয়নি ঋদ্ধিমান সাহাকে। মিলার কবে ফিরবেন, তা নিয়েও ধোঁয়াশা। টাইটান্সের মূল শক্তি বোলিং। তবে বোর্ডে রান না থাকলে বোলাররাই বা কী করবেন!

গুজরাট টাইটান্সের কাছে একটা পরিসংখ্যানই ভরসা। রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে বল হাতে দারুণ সফল লেগ স্পিনার রশিদ খান। এ মরসুমে অবশ্য ছন্দে নেই এই আফগান তারকা। রাজস্থানের ৫-০ .


শুরুতে ধাক্কা, সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো। সানরাইজার্সের বোর্ডে ১৮২ রানের পুঁজি। একঝাঁক ক্য়াচ মিস। তেমনই চোখ ধাঁধানো কিছু ক্যাচ। কখনও সানরাইজার্স এগিয়ে, কখনও পঞ্জাব। চূড়ান্ত স্নায়ুর চাপের লড়াই। তবে রিঙ্কু সিং হয়ে উঠতে পারলেন না পঞ্জাবের দুই তরুণ ব্য়াটার। পরিস্থিতির সঙ্গে দারুণ মিল। গত বারের আইপিলে আজকের দিনেই গুজরাট টাইটান্সের বিরুদ্ধে শেষ ওভারে কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। রিঙ্কু সিংয়ের পাঁচ ছক্কায় অনবদ্য জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল কেকেআর। পঞ্জাবেরও লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৯। কিন্তু…।

Ipl

পুরো ম্যাচের পরিস্থিতি এক পাশে থাক। শেষ দু ওভারে পঞ্জাব কিংসের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৯ রান। ক্রিজে শশাঙ্ক সিং। গত ম্যাচে তাঁর ব্যাটেই অবিশ্বাস্য জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল পঞ্জাব কিংস। ১৯ তম ওভারে বোলিংয়ে সবচেয়ে বেশি চাপে নটরাজন। এই ওভারের উপরই অনেক কিছু নির্ভর করত। শশাঙ্কের সঙ্গে দুর্দান্ত সঙ্গ দিলেন আর এক অনামী আশুতোষ শর্মা। ৯১ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর কার্যত হাল ছেড়ে দিয়েছিল পঞ্জাব কিংস। যদিও শশাঙ্ক ক্রিজে থাকায় ক্ষীণ হলেও আশা ছিল। আর আজকের দিনেই তো রিঙ্কু সিংয়ের সেই অবিশ্বাস্য ইনিংসের ঘটনা হয়েছিল।

শশাঙ্ক সিংয়ের কাছে বাড়তি চ্যালেঞ্জ ছিল প্রমাণ করার। তিনি ওয়ান ম্যাচ ওয়ান্ডার নন। তবে ১৯ তম ওভারে নটরাজনের বোলিংয়ে মাত্র ১০ রান আসায় চাপ বাড়ে পঞ্জাব শিবিরে। শেষ ওভারে ২৯ রান হয়তো বিশাল লক্ষ্য নয়, কিন্তু উল্টোদিকে বোলিংয়ে জয়দেব উনাদকাটের মতো পোড়খাওয়া পেসার। প্রথম ডেলিভারিই স্নায়ুর চাপ বাড়িয়েছিল পঞ্জাব শিবিরে। ডিপ মিডউইকেটে নীতীশ রেড্ডি লাফালেও ক্যাচ নিতে পারেননি। উল্টে ছয় হয়। উনাদকাট পরপর ওয়াইড দিতেই ধরা পড়ে, আসলে চাপে অভিজ্ঞ পেসারই।

দ্বিতীয় লিগ্যাল ডেলিভারিও বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচের পরিস্থিতি থেকে ছয়। বল হাতে লেগেছিল। পরের বলে ডাবল নিয়ে স্ট্রাইক রাখেন আশুতোষ। তিন বলে ১৩ রান। ফের ডাবল। এ বার পরিষ্কার পরিস্থিতি জোড়া ছয় চাই। একটি ছয় ও চার হলে সুপার ওভার! ওয়াইড দিয়ে নিজেদের চাপ বাড়ান উনাদকাট। পরের বলে রাহুল ত্রিপাঠী ক্যাচ ড্রপ করলেও ১ বলে ৯ রানের লক্ষ্য .

cricket ipl newpostin
Shares: