পুরো ম্যাচের পরিস্থিতি এক পাশে থাক। শেষ দু ওভারে পঞ্জাব কিংসের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৯ রান। ক্রিজে শশাঙ্ক সিং। গত ম্যাচে তাঁর ব্যাটেই অবিশ্বাস্য জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল পঞ্জাব কিংস। ১৯ তম ওভারে বোলিংয়ে সবচেয়ে বেশি চাপে নটরাজন। এই ওভারের উপরই অনেক কিছু নির্ভর করত। শশাঙ্কের সঙ্গে দুর্দান্ত সঙ্গ দিলেন আর এক অনামী আশুতোষ শর্মা। ৯১ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর কার্যত হাল ছেড়ে দিয়েছিল পঞ্জাব কিংস। যদিও শশাঙ্ক ক্রিজে থাকায় ক্ষীণ হলেও আশা ছিল। আর আজকের দিনেই তো রিঙ্কু সিংয়ের সেই অবিশ্বাস্য ইনিংসের ঘটনা হয়েছিল।
এদিন ম্যাচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন আরসিবি অধিনায়য়ক ফাফ ডুপ্লেসি। শুরুটা ভাল হয়নি পঞ্জাবের। ৮ রান করে আউট হন জনি বেয়ারস্টো। তবে দ্বিতীয় উইকেটে ৫৫ রানের পার্টনারশিপ গড়েন শিখর ধওয়ান ও প্রভসিমরন সিং। ২৫ রান করে আউট হন প্রভসিমর। এরপর নিয়মিত ব্যবধানে কয়েকটি উইকেট হারায় পঞ্জাব। লিভিংস্টোন ১৭ রান করে আউট হন। সেট হয়েও ৪৫ রানে আউট হন ধওয়ান।
৯৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে গিয়েছিল পঞ্জাব। সেখান থেকে কিছুটা দলের ইনিংসের রাশ ধরেন স্যাম কুরান ও জিতেশ শর্মা। দুজন মিলে ৫২ রান জুটিতে যোগ করেন। স্যাম কুরান ২৩ ও জিতেশ শর্মা ২৭ রান করে আউট হন। শেষের দিকে শশাঙ্ক সিং ৮ বলে ২১ রান করে দলকে লড়াই করার মত জায়গায় নিয়ে যান। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৬ রান করে পঞ্জাব। আরসিবির হয়ে সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নেন মহম্মদ