আশুতোষ শর্মার দুরন্ত লড়াই সত্ত্বেও ১৮৩ রানে অল আউট হয়ে গেল পাঞ্জাব কিংস। ৯ রানে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জিতল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।
মোড় ঘোরানো উইকেট
পাঞ্জাবকে জয়ের দোরগোড়ায় এনে দিয়েছেন। কিন্তু ম্যাচ শেষ করতে পারলেন না। ৬১ রানে ফিরতে হল আশুতোষকে। এখনও পাঞ্জাবের জয়ের জন্য ২৫ রানের প্রয়োজন। তবে হাতে রয়েছে মাত্র দুই উইকেট।
অনবদ্য আশুতোষ
মাত্র ২৩ বলে নিজের আইপিএল কেরিয়ারের প্রথম অর্ধশতরান পূরণ করলেন আশুতোষ শর্মা। তাঁর ব্যাটেই এখনও পাঞ্জাব জয়ের স্বপ্ন দেখছে। ১৬ ওভার শেষে পাঞ্জাবের স্কোর ১৬৫/৭। চার ওভারে পাঞ্জাবের জিততে আরও ২৮ রানের প্রয়োজন।
শশাঙ্কের লড়াকু ইনিংসের সমাপ্তি
শশাঙ্ক সিংহ ফের একবার পাঞ্জাবের হয়ে লোয়ার অর্ডারে লড়াই করছিলেন। তাঁর লড়াকু ইনিংস সমাপ্ত করলেন যশপ্রীত বুমরা। পাঞ্জাবের শেষ আশা আশুতোষ শর্মা। তিনি ৪৩ রানে অপরাজিত রয়েছেন। ১৪ ওভার শেষে পাঞ্জাবের স্কোর ১২৮/৭।
আধা দল সাজঘরে
শ্রেয়স গোপালের বলে সহজ ক্যাচ দিয়ে ১৩ রানে সাজঘরে ফিরলেন হরপ্রীত ভাটিয়া। আধা পাঞ্জাব দল সাজঘরে ফিরে.
দুঃস্বপ্নের শুরু
পাঞ্জাবের শুরুটা ভয়ানক থেকে দুঃস্বপ্নের রূপান্তরিত হচ্ছে। এবার লিভিংস্টোনও ফিরলেন সাজঘরে। কোয়েৎজের গতিতে পরাজিত হলেন তিনি। পুল মারতে গিয়ে সম্পূর্ণ ব্যর্থ লিভিংস্টোনের ক্যাচ বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে দুরন্তভাবে ধরলেন কোয়েৎজে। তিন ওভার শেষে পাঞ্জাবের স্কোর চার উইকেটের বিনিময়ে ২১ রান।
বিধ্বংসী বলেট ইনসুইংয়ে রাইলি রুসোর উইকেট উড়িয়ে দিলেন বুমরা। পাঞ্জাবের হয়ে নিজের অভিষেক ম্যাচে মাত্র এক রানে ফিরলেন প্রোটিয়া ব্যাটার। একই ওভারে ছয় রানে সাজঘরে ফিরলেন কারানও। লেগ সাইডের বলে হালকা খোঁচা দিয়ে সাজঘরে ফিরলেন পাঞ্জাবের অধিনায়ক। আম্পায়ার যদিও শুরুতে তাঁকে আউট দেননি। তবে রিভিউয়ের সুবাদে সাফল্য পেল মুম্বই। দুই ওভার শেষে পাঞ্জাবের স্কোর ১৪/৩।