পতঞ্জলির বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন মামলায় বুধবার ২৪ এপ্রিল সংবাদপত্রে নতুন করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন সংস্থার সহপ্রতিষ্ঠাতা রামদেব এবং বালকৃষ্ণ। এর আগেও আদালতের কাছে একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছিলেন রামদেব এবং বালকৃষ্ণ। তবে তাদের ক্ষমা চাওয়ার আকার এবং ধরন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল শীর্ষ আদালত। এই আবহে গত বুধবার ফের জনসমক্ষে ক্ষমা চাইতে হয় রামদেবকে।
পতঞ্জলির বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন মামলায় বুধবার ২৪ এপ্রিল সংবাদপত্রে নতুন করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন সংস্থার সহপ্রতিষ্ঠাতা রামদেব এবং বালকৃষ্ণ। এর আগেও আদালতের কাছে একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছিলেন রামদেব এবং বালকৃষ্ণ। তবে তাদের ক্ষমা চাওয়ার আকার এবং ধরন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল শীর্ষ আদালত। এই আবহে গত বুধবার ফের জনসমক্ষে ক্ষমা চাইতে হয় রামদেবকে।
পতঞ্জলির সেই ‘জনসাধারণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনায়’ লেখা হয়েছিল, ‘ভারতের মাননীয় সুপ্রিম কোর্টের সামনে মামলার প্রেক্ষিতে নির্দেশ অমান্য করার জন্য নিঃশর্তভাবে ক্ষমা চাইছি। আমরা ২২.১১.২০২৩ তারিখের সভা/সংবাদ সম্মেলন করার জন্য নিঃশর্তভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাদের বিজ্ঞাপন প্রকাশের ভুলের জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। এই ধরনের ত্রুটির পুনরাবৃত্তি হবে না। আমরা আদালতের নির্দেশনা মেনে চলার অঙ্গীকার করছি।’
পতঞ্জলির সেই ‘জনসাধারণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনায়’ লেখা হয়েছিল, ‘ভারতের মাননীয় সুপ্রিম কোর্টের সামনে মামলার প্রেক্ষিতে নির্দেশ অমান্য করার জন্য নিঃশর্তভাবে ক্ষমা চাইছি। আমরা ২২.১১.২০২৩ তারিখের সভা/সংবাদ সম্মেলন করার জন্য নিঃশর্তভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাদের বিজ্ঞাপন প্রকাশের ভুলের জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। এই ধরনের ত্রুটির পুনরাবৃত্তি হবে না। আমরা আদালতের নির্দেশনা মেনে চলার অঙ্গীকার করছি।’