সদ্য প্রকাশিত বিজেপির নির্বাচনী ইস্তেহারে দেশ জুড়ে মোট চারটি বুলেট ট্রেন চালুর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিম ভারতে মুম্বই থেকে আমেদাবাদ পর্যন্ত রুটের বুলেট ট্রেনের কাজ অনেকটাই এগিয়েছে। এই আবহে এই রুটের বুলেট ট্রেন নিয়ে সামনে এল নয়া আপডেট।
জানা গিয়েছে, মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে বুলেট ট্রেনের লাইনে বাতাসের গতিবেগ মাপতে বিশেষ যন্ত্র বসাচ্ছে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন। এই রুটের প্রায় ৫০০ কিমি রেলপথ জুড়ে এই ধরনের মোট ১৪টি যন্ত্র বসছে। এর মধ্যে ৯টি যন্ত্র বসবে গুজরাটে, আর ৫টি যন্ত্র বসবে মহারাষ্ট্রে।
জানা গিয়েছে, মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে বুলেট ট্রেনের লাইনে বাতাসের গতিবেগ মাপতে বিশেষ যন্ত্র বসাচ্ছে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন। এই রুটের প্রায় ৫০০ কিমি রেলপথ জুড়ে এই ধরনের মোট ১৪টি যন্ত্র বসছে। এর মধ্যে ৯টি যন্ত্র বসবে গুজরাটে, আর ৫টি যন্ত্র বসবে মহারাষ্ট্রে।
গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন
রিপোর্ট অনুযায়ী, যে যন্ত্র বসানো হয়েছে, সেটি ঘণ্টায় ২৫২ কিমি গতিবেগ পর্যন্ত বাাসেও অটল থাকবে। এই যন্ত্রের নাম অ্যানিমোমিটার। জানা গিয়েছে, এই যন্ত্রের সাহায্যে যদি দেখা যায় রেললাইনের ওপর দিয়ে ৭০ কিমি বা তার বেশি বেগে ঝোড়ো বাতাস বইছে, তাহলে বুলেট ট্রেনের গতিবেগ নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এবং বাতাসের বেগ ১২৫ কিমি ছাড়িয়ে গেলে বুলেট ট্রেন নিরাপদ জায়গায় থামিয়ে দেওয়া হবে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, যে যন্ত্র বসানো হয়েছে, সেটি ঘণ্টায় ২৫২ কিমি গতিবেগ পর্যন্ত বাাসেও অটল থাকবে। এই যন্ত্রের নাম অ্যানিমোমিটার। জানা গিয়েছে, এই যন্ত্রের সাহায্যে যদি দেখা যায় রেললাইনের ওপর দিয়ে ৭০ কিমি বা তার বেশি বেগে ঝোড়ো বাতাস বইছে, তাহলে বুলেট ট্রেনের গতিবেগ নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এবং বাতাসের বেগ ১২৫ কিমি ছাড়িয়ে গেলে বুলেট ট্রেন নিরাপদ জায়গায় থামিয়ে দেওয়া .
জানা যাচ্ছে, মুম্বই ও আমদাবাদ রুটে দুই ধরনের বুলেট ট্রেন ছুটবে। একটি বুলেট ট্রেন হবে ‘লিমিটেড স্টপ’ বা ‘গ্যালপিং’। বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলবে। ৫০৮ কিমি রেলপথ অতিক্রম করতে এই ধরনের ট্রেনের লাগবে মাত্র ২ ঘণ্টা। আর এছাড়া ‘অল-স্টপ’ বুলেট ট্রেনও থাকবে এই রুটে। সেই ট্রেনের মুম্বই থেকে আমদাবাদ যেতে মোট ২ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগবে।
জানা যাচ্ছে, মুম্বই ও আমদাবাদ রুটে দুই ধরনের বুলেট ট্রেন ছুটবে। একটি বুলেট ট্রেন হবে ‘লিমিটেড স্টপ’ বা ‘গ্যালপিং’। বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলবে। ৫০৮ কিমি রেলপথ অতিক্রম করতে এই ধরনের ট্রেনের লাগবে মাত্র ২ ঘণ্টা। আর এছাড়া ‘অল-স্টপ’ বুলেট ট্রেনও থাকবে এই রুটে। সেই ট্রেনের মুম্বই থেকে আমদাবাদ যেতে মোট ২ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগবে।
রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, সার্বিক ভাবে বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ জানুয়রি পর্যন্ত ৪০ শতাংশ সমাপ্ত হয়ে গিয়েছিল। গুজরাটে যেটুকু কাজ হওয়ার কথা, তার মধ্যে ৪৮.৩ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আর মহারাষ্ট্রের অংশের ২২.৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। গত একবছরে এই রুটের ১০০ কিমি দীর্ঘ ভায়াডাক্ট তৈরি হয়েছে। এছাড়া নদীর ওপর দিয়ে ৬টি রেল সেতু তৈরি হয়েছে এই রুটে। এদিকে গুজরাটে সব মিলিয়ে যে ২০টি সেতু তৈরি হওয়ার কথা এই রুটের জন্যে, তার মধ্যে ৭টি সেতুর কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে।
রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, সার্বিক ভাবে বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ জানুয়রি পর্যন্ত ৪০ শতাংশ সমাপ্ত হয়ে গিয়েছিল। গুজরাটে যেটুকু কাজ হওয়ার কথা, তার মধ্যে ৪৮.৩ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আর মহারাষ্ট্রের অংশের ২২.৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। গত একবছরে এই রুটের ১০০ কিমি দীর্ঘ ভায়াডাক্ট তৈরি হয়েছে। এছাড়া নদীর ওপর দিয়ে ৬টি রেল সেতু তৈরি হয়েছে এই রুটে। এদিকে গুজরাটে সব মিলিয়ে যে ২০টি সেতু তৈরি হওয়ার কথা এই রুটের জন্যে, তার মধ্যে ৭টি সেতুর কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে।
মহারাষ্ট্রের অংশের কাজ গুজরাটের থেকে পিছিয়ে ছিল জমি অধিগ্রহণ নিয়ে জটিলতার জেরে। তবে বিগত কয়েক মাসে সেই কাজ খুবই দ্রুত গতিতে এগিয়েছে। বিগত কয়েক মাসে রাজ্য সরকার সব জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে যাতে দ্রুত বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করে তা হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্রের অংশের কাজ গুজরাটের থেকে পিছিয়ে ছিল জমি অধিগ্রহণ নিয়ে জটিলতার জেরে। তবে বিগত কয়েক মাসে সেই কাজ খুবই দ্রুত গতিতে এগিয়েছে। বিগত কয়েক মাসে রাজ্য সরকার সব জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে যাতে দ্রুত বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করে তা হস্তান্তর করা হয়।